বাইবেলে মুহাম্মদ সাঃ এর ভবিষ্যৎ বানী
বাইবেল,ইসাইয়া- ৪২, এ একজন নবী ভবিষ্যৎ বানী অাছে।।এই পর্বে সেই বিষয়ে বিস্তারিত দেখা যাক।
(পর্ব : ১)
বাইবেল,ইসাইয়া ৪২
ঈশ্বর তার এক দাশ পাঠাবেন মূর্তি পূজারি জাতির কাছে।।
★ ৪২:৮ ""ঈশ্বর বলেন ""আমার মহিমা আমি অপরকে দেব না| যে মহিমা আমার পাওয়া উচিত সেই প্রশংসা মূর্ত্তিদের আমি নিতে দেব না।।""
★ ৪২:১৭ """ঐসব লোকদের সোনায় বাঁধানো মূর্ত্তি আছে| তারা ঐসব মূর্ত্তিদের বলে- ‘তোমরাই আমাদের দেবতা।
মুহাম্মদ সাঃ অারবে এসেছিলেন,অার অারবরা সবাই মূর্তি পূজারি ছিল।
(পর্ব : ২)
বাইবেল, ইসাইয়া ৪২
★ ৪২:১১ ""মরুভূমি ও শহর- পূর্ব ইস্রায়েলের কেদরের গ্রামগুলি প্রভুর প্রশংসা কর| শেলাবাসীরা আনন্দগীত গাও! পর্বতশৃঙ্গ থেকে তোমরা গেয়ে ওঠ|।
* ব্যাখ্যা...ইয়াহুদিদের নবী ছিল,তারা প্রার্থনার নিয়ম জানত,তাই তাদের প্রভুর প্রশংসা করতে বলা হয়েছে।।
কিন্তু,শেলাবাসীরা পর্বতশৃঙ্গ থেকে অানন্দগীত গাও,অর্থাৎ তাদের জন্য খুশির সংবাদ,নতুন নবীর অাগমন হবে তাই।।অার, মুহাম্মদ সাঃ এর অাগমনে,শেলাবাসীরা গীত গেয়েছিল।।
প্রশ্ন: শেলা পর্বতশৃঙ্গ কোথায় অবস্থিত?
উওর: মদিনায়।।
রেফারেন্স: উকিপিডিয়া।
(পর্ব : ৩)
বাইবেল,ইসাইয়া ৪২
ঐ নবীর কি কি বৈশিষ্ঠ্য হবে?
★ ৪২:৪ ""ন্যায় বিচার না আনা পর্য়ন্ত সে দুর্বল হবে না-দূরবর্তী স্থানের লোকরা তার শিক্ষামালায় আস্থাবান হবে|”
* মুহাম্মদ সাঃ সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন+তার সাহাবী সবাই অারবের ছিল না,অারবের বাহিরের দূরের সাহাবীরাও ছিল।
★ ৪২:১৩ ""সে বলবান সৈন্যের মত চলে যাবেন! তিনি হবেন যুদ্ধ করতে প্রস্তুত মানুষের মত| তিনি প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে উঠবেন| তিনি কাঁদবেন- উচ্চস্বরে চিত্কার করবেন এবং তার শএুদের পরাজিত করবেন|
* মুহাম্মদ সাঃ যুদ্ধা ছিলেন + শএুদের পরাজিত করেছিলেন।
★ ৪২:১৬ "" সে অন্ধদের নেতৃত্ব দেবে এক অজানা পথে, যে সব স্থানে তারা কখনও যায়নি| অন্ধদের নিয়ে যাব সেই সব স্থানে| তাদের জন্য অন্ধকারকে আলোময় করে দেব| রুক্ষ জমিকে মসৃণ করে তুলব| আমি যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম তা সবই করব এবং আমার লোকদের ছেড়ে যাব না!
* মুহাম্মদ সাঃ তার অনুসারীদের নিয়ে,তৎকালিন মক্কার অন্ধকার মূর্তি পূজারির যায়গা থেকে মদিনায় হিজরত করে।।অার,এরপর মদিনা হয়ে উঠে,মুসলিমদের জন্য অালোর যায়গা।।মুহাম্মদ সাঃ মদিনার প্রধান হয়।।এর পর যুদ্ধ জয় করা শুরু করে।
No comments